
যুগশঙ্খ, ওয়েবডেস্কঃ বিক্ষিপ্ত ঘটনার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে চার পুরনিগমের ভোট গণনা। শনিবারের ভোটে চার পুরনিগমের জন্য ৯ হাজার বাহিনী মোতায়েন করা হয়। এর মধ্যে সাড়ে আট হাজার ছিল বুথের দায়িত্বে। বাকি ৫০০ বাহিনী ছিল কুইক রেসপন্স টিম, নাকা চেকিং ইত্যাদির জন্য। কমিশনের তরফে জানানো হয় চার পুরনিগমের নির্বাচনের জন্য সশস্ত্র বাহিনী ছিল, ছিল লাঠিধারীও। ১০০ শতাংশ বুথেই ছিল সিসিটিভি।
১৪ ফেব্রুয়ারি সেই দিন বিধাননগর, চন্দননগর, আসানসোল শিলিগুড়ি পুরনিগমের ভোট গণনা। গণনা কেন্দ্রগুলিতে রয়েছে কড়া নিরাপত্তা।
বিস্তর টালবাহানার পর, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি চার পুরনিগমের ভোট গণনা হবে বলে শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
প্রথমে বিধাননগর, চন্দননগর, আসানসোল ও শিলিগুড়ি পুরনিগমের ভোটের দিন ২২ জানুয়ারি ধার্য করেছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। করোনা আবহে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়। ওই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার কথা ভেবে দেখার জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব।
এর পর নির্বাচন কমিশন এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি ফল ভোট গণনা ও ওইদিনই ফলপ্রকাশ হবে বলে জানায়।