fbpx
পশ্চিমবঙ্গহেডলাইন

বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর হঠকারী সিদ্ধান্তে এরাজ্যের কৃষকেরা বঞ্চিত: মহাদেব 

শ্যামল কান্তি বিশ্বাস: বাংলার কৃষকেরা আজ আর্থ-সামাজিক অবস্থায় পিছিয়ে, কেন্দ্রের পূর্বতন ইউ,পি,এ সরকার সহ রাজ্যের বর্তমান তৃনমূল কংগ্রেস সরকার এজন্য বিশেষ ভাবে দায়ী। কৃষকের স্বার্থে কেন্দ্রের নানা জনমুখী প্রকল্প এ রাজ্যে চালু না করে রাজ্যের কৃষক সমাজকে বঞ্চিত করেছে রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেস সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণা সহ হঠকারী সিদ্ধান্তে আজ রাজ্যের ৭৬ লক্ষ কৃষক কেন্দ্রের আর্থিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত। কৃষক সমৃদ্ধি যোজনায় বছরে ১৪ হাজার টাকা দেশের অন্য সব রাজ্যের কৃষকেরা পেলেও পশ্চিমবঙ্গের কৃষকেরা সেই সুবিধা থেকে বঞ্চিত।বাংলার কৃষকের সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সহ রাজ্য সরকারের হঠকারী সিদ্ধান্ত সহ বঞ্চনার প্রতিবাদের একমাত্র ভাষা হল, নির্বাচনী মতোদান।

২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনের মধ্যদিয়ে বাংলার জনগণ এই বঞ্চনা সহ অব মাননার যথার্থ জবার দেবেন,আজ ভারতীয় জনতা কৃষাণ মোর্চার রাজ্য সভাপতি মহাদেব সরকার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কাকদ্বীপ বিধানসভা এলাকার বাসন্তী ময়দানে আয়োজিত দলের সভায় কথা গুলি বলেন। মহাদেব বাবু আরও বলেন, সীমাহীন অত্যাচারে জর্জরিত রাজ্যের শাসক দল তৃনমূল কংগ্রেস এবং এই জন্যই দলে আজ ভাঙ্গন অব্যাহত। আর যার ফলে বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন নেতা-নেত্রী গন,এক এক করে দল ছাড়তে শুরু করেছেন। আবর্জনা যুক্ত দূর্নীতিগ্ৰস্থ তৃণমূল কংগ্রেসে আর থাকতে চাইছে না।সবে খেলা শুরু হয়েছে, আগামী মে মাস অর্থাৎ বিধানসভার আগপর্যন্ত পিসি ভাইপো ছাড়া হয়তো আর কেউই তৃনমূলে থাকবে না। বিজেপি সর্ব ভারতীয় সর্ববৃহৎ গনতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, এখানে সবার জন্য দরজা খোলা, শুধু চোর আর চরিত্রহীন বাদে সবাইকেই স্বাগত। আমরা সবকা সাথ,সবকা বিকাশ ঘটানোর মধ্যদিয়েই রাজ্য তথা দেশের উন্নয়ন ঘটাব।সভায় অন্যান্য বক্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি রাজ্য সহ সভাপতি মাফুজা খাতুন, দীপঙ্কর জানা সহ জেলা ও রাজ্যের একাধিক নেতৃত্ব।

Related Articles

Back to top button
Close