ধর্মকে অস্ত্র করে রাজনীতি! সমাজের পক্ষে অস্বাস্থ্যকর : কাশেম আলী

শ্যামল কান্তি বিশ্বাস : ধর্মকে অস্ত্র করে রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থের প্রয়াস কখনো সুদূরপ্রসারী হতে পারে না, বরঞ্চ সমাজের পক্ষে যথেষ্ট ক্ষতিকর,অভিমত বিজেপি সংখ্যালঘু সেলের রাজ্য সহসভাপতি কাশেম আলীর। তার অভিযোগ, সমাজের স্বার্থে, দেশের অগ্ৰগতিতে ধর্মকে কখনও হাতিয়ার করা উচিৎ নয়, এতে রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়। একের পর এক এই ধরনের তুষ্টি করণের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছে রাজ্য সরকার। ইমাম ভাতা, পুরোহিত ভাতা, শারদোৎসবে পুজো কমিটি গুলিকে অর্থ সাহায্য,ক্লাবগুলিকে সন্তুষ্টিকরণ,এসব সুবিধা প্রদান, সমাজ তথা রাষ্ট্রের অগ্ৰগতির ক্ষেত্রে অশনি সংকেত, অসমর্থন যোগ্য। সরকারের কাজ দেশ কিংবা রাজ্যের শাসন কার্য পরিচালনা, ধর্ম যাজক নয়! নীতি আদর্শ বিহীন কোন রাজনৈতিক দল, অস্থিত্ব সংকটে পড়লে এই ধরনের আচরণ করে থাকে, মন্তব্য জননেতা কাশেম আলীর।
আরও পড়ুন: আরও সঙ্কটজনক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, অক্সিজেন মাত্রা ঠিক রাখতে রাতে বাইপ্যাপ
ভারতীয় যুব জন মোর্চার নবান্ন অভিযান কে কেন্দ্র করে পাগড়ি কান্ডে উত্তাল সারা বাংলা তথা শেষপর্যন্ত সমগ্ৰ দেশ।পাগড়ি কান্ডে দেশের একজন প্রাক্তন সেনানায়ক কার্গিল যোদ্ধা বলবিন্দর সিং এর সঙ্গে রাজ্য পুলিশের কপিতয় দায়িত্বজ্ঞানহীন অভি সক্রিয় পুলিশ কর্তা কিংবা কর্মীর আচরন, সত্যিই সমর্থনযোগ্য নয়। ঘটনায় সারা দেশের কাছে আজ লজ্জিত বাংলা।বিষয়টি স্পর্শকাতর, দ্রুত হস্তক্ষেপ সহ কড়া হাতে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিষয়টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেখা উচিৎ বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন বিজেপি নেতা কাশেম আলী।