fbpx
গুরুত্বপূর্ণদেশহেডলাইন

রথযাত্রায় শামিল হতে সেজে উঠেছে পুরী, বহ ভক্তের সমাগম ঘিরে উন্মাদনা সমুদ্রনগরীতে

যুগশঙ্খ, ওয়েবডেস্ক: করোনার ধাক্কা কাটিয়ে সেজে রথে সেজে উঠেছে পুরী। ফের সেই উন্মাদনার ঢেউ পূণ্যতীর্থ জুড়ে। আজ থেকে শুরু পুরীর রথযাত্রা। শামিল অসংখ্য ভক্ত। বহু দূর থেকে মানুষজন এখানে সমাগম হয়েছে। প্রতি বছর রথযাত্রার সময়ে যে চিত্র দেখা যায় ফের সেই চিত্র দেখা আজ পুরীতে। গতবছরও সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কায় বাইরের কারও পুরীতে প্রবেশে ছিল নিষেধাজ্ঞা। তবে এবার তেমন বিধি-নিষেধ নেই। ইতিমধ্যেই রথযাত্রা শুরুর আগের নানা রীতি-রেওয়াজ পালন হয়েছে পুরীর মন্দিরে। জগন্নাথ, বলভদ্র এবং সুভদ্রার রথ শ্রীমন্দিরের বাইরে রাখা হয়েছে। পুরীর মন্দির থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরেই রয়েছে গুণ্ডিচা মন্দির।

কথিত আছে, এটিই জগন্নাথ দেবের মাসির বাড়ি। পুরীর মন্দির থেকে রথ যাত্রা বেরিয়ে থামে এই গুণ্ডিচা মন্দিরেই। একটানা সাত দিন এই গুণ্ডিচা মন্দিরেই বোন সুভদ্রা ও ভাই বলভদ্রকে নিয়ে থাকবেন প্রভু জগন্নাথ। তারপর আবার তাঁরা ফিরে আসবেন পুরীর শ্রীমন্দিরে।

জগন্নাথ দেবের রথের নাম নন্দীঘোষ। যে দড়িটি দিয়ে প্রভু জগন্নাথের রথ টানা হয় তার নাম শঙ্খচূড় নাগিনী। বলভদ্রের রথের নাম হল তালধ্বজ এবং এই রথের রশি বাসুকী নাগ নামে পরিচিত। অন্যদিকে, সুভদ্রা দেবীর রথের নাম দেবদলন, ও এই রথের রশি স্বর্ণচূড় নাগ নামে পরিচিত। রথে রশি ধরে টানাকে অত্যন্ত সৌভাগ্যের প্রতীক বলে মনে করা হয়।

 

Related Articles

Back to top button
Close