fbpx
পশ্চিমবঙ্গহেডলাইন

সিপিএমের বিধায়কের কাছে ডেপুটেশন দিল গ্রামীণ সম্পদ কর্মীরা

শ‍্যাম বিশ্বাস, উওর ২৪ পরগনা: রাজ্যে গ্রামীণ সম্পদ কর্মীদের সংখ্যা ২৪ হাজার ৫০০। উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় ১৮০০, বসিরহাট মহকুমা সংখ্যা ৬০০, হাসনাবাদ ব্লক এ ৯০ জন। লকডাউন ও করোনাভাইরাস-এর জেরে কর্মহীন হয়ে পড়ছে এইসব গ্রামীণ সম্পদ কর্মীগুলো। প্রতিটি ব্লকে ডেভেলপমেন্ট অফিসারের আওতায় থাকে এসব কর্মীরা একদিকে যেমন করোনাভাইরাস মানুষকে সচেতন করা ।

 

অন্যদিকে ডেঙ্গু ম্যালেরিয়া, চিকনগুনিয়া সহ বিভিন্ন জ্বরের উপসর্গ মানুষকে সচেতন করতে প্রতিরোধের বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে প্রচার লিফলেট ব্লিচিং পাউডার সরকারি ভাবে পৌঁছে দেওয়া। তার বিনিময় এই সম্পদের প্রতিটা কর্মী দৈনিক ১৭৫ টাকা করে মজুরি পেত, মাসে মোট সাড়ে তিন হাজার টাকা হতো। কিন্তু লকডাউন ও করোনাভাইরাসের ফলে একদিকে এই কর্মীদের মাসিক বেতন ঠিকমতো পারছে না, অন্যদিকে কাজ ঠিকমতো হচ্ছে না। যার ফলে পরিবারের সংসার চালাতে সমস্যায় পড়েছে এই গ্রামীণ সম্পদ কর্মীদের। সব মিলিয়ে আজ বসিরহাটের উত্তরের সিপিএম বিধায়ক রফিকুল ইসলামের কাছে শনিবার দুপুর বারোটা নাগাদ বসিরহাট মহাকুমার গ্রামীন সম্পদ কর্মী সভাপতি ইব্রাহিম গাজী ও সদস্য বাকি বিল্লা গাজী সহ শতাধিক কর্মী গলায় প্লাকাট বেঁধে, মজুরি বৃদ্ধির দাবি প্রত্যেক মাসে সঠিক বেতন যাতে পায় এই দাবিতে বসিরহাট উত্তর বিধানসভা বিধায়ক রফিকুল ইসলামের কাছে। সিপিএমের পার্টি অফিসে শতাধিক গ্রাম সম্পদ কর্মীরা স্মারকলিপি জমা দেন। একদিকে সমস্যায় পড়েছে এই সংগঠনের কর্মীরা, অন্যদিকে পরিবারের দৈনন্দিন জীবনে সংসারের ভারারে টান পড়েছে।

Related Articles

Back to top button
Close