fbpx
গুরুত্বপূর্ণপশ্চিমবঙ্গহেডলাইন

বিজেপি কর্মীদের রক্তে বাংলার মাটিকে অপবিত্র করেছে তৃণমূল : মহাদেব সরকার

শ্যামল কান্তি বিশ্বাস, কৃষ্ণনগর : তৃণমূলী সন্ত্রাসে বাংলার মাটি আজ রক্তাক্ত। বিজেপির ১৩২ জন কার্যকর্তা কে খুন করে তাদের রক্তে হোলি ফেলেছে শাসক দল তৃণমূল। এই ঘটনা দেশ ও জাতির কাছে অত্যন্ত লজ্জার। রবীন্দ্র-নজরুলের সম্প্রীতির বাংলায় বিভাজনের রাজনীতির আমদানি করেছে তৃণমূল,যার পরিণতি আগামীতে খুবই অত্যন্ত ভয়ঙ্কর। জাতপাত, ধর্ম, বিভাজন সহ তুষ্টি করণের রাজনীতি করে বাংলার মুসলিম সমাজকে ভয়াবহ বিপদের সম্মখে ঠেলে দিয়েছে রাজ্যের মা,মাটি, মানুষের সরকার। মানুষ আর ওদের প্ররোচনার ফাঁদে পা দেবেন না।

নিশ্চিত ভাবে বাংলার মানুষ বুঝে গেছে, একমাত্র বিজেপি ব্যতিরেকে বঙ্গবাসীর মুক্ত নেই এবং বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় আসলে রাজ্যের মুসলিমরা সবথেকে বেশি সুরক্ষিত থাকবেন।২৬ শে নভেম্বর হুগলীর আদি সপ্তগ্ৰাম হারিটের সভামঞ্চ থেকে কথাগুলি বলেন ভারতীয় জনতা, কৃষাণ মোর্চার রাজ্য সভাপতি মহাদেব সরকার। তিনি আরো বলেন, কৃষক স্বার্থ বিরোধী রাজ্যের গনতন্ত্র হত্যাকারী তৃনমূল সরকারের হঠকারী সিদ্ধান্তের ফলে বাংলার ৭৬ লক্ষ কৃষক আজ কেন্দ্রীয় আর্থিক সহায়তা থেকে বঞ্চিত। সারাদেশের কৃষকেরা যখন ১৪ হাজার টাকা করে পেলেন, তখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর হঠকারী সিদ্ধান্তে বাংলার কৃষকেরা সেই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হলেন,এই ঘটনার পরেও কি মেনে নিতে হবে তৃণমূল কংগ্রেস কৃষক দরদী সরকার!

 

কৃষক স্বার্থ বিরোধী তৃণমূল কংগ্রেস সরকার কে আর বিশ্বাস নয়, রাজনৈতিক পটভূমির পরিবর্তনের মধ্যদিয়ে ই বাংলার কৃষিক্ষেত্রে আমুল পরিবর্তন সহ রাজ্যবাসীর সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব এবং এই পরিবর্তন বিজেপির হাত ধরেই পশ্চিমবঙ্গে আসবে।২০২১ এর নির্বাচনের মধ্যদিয়ে বাংলার আগাছা তৃনমূলকে স্ব-মূলে বিনাশ ঘটাতে শিকড় টাই উবড়ে ছুড়ে ফেলতে হবে। সভায় অন্যান্য বক্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাজ কমল পাঠক, বিজেপি সংখ্যালঘু সেলের রাজ্য সহ-সভাপতি কাশেম আলী, বিজেপি রাজ্য নেতৃত্ব শঙ্কুদেব পান্ডা, বিজেপি রাজ্য কমিটির সদস্য রামকৃষ্ণ পাল, মন্ডল সভাপতি বিশ্বজিৎ ঘোষ, কৃষাণ মোর্চার জেলা সভাপতি শ্যামল দাস সহ আরো অনেকে।

Related Articles

Back to top button
Close